বন্দিনী কথা
রণবীর পুরকায়স্থ পা কামি কথায় নীতার জুড়ি মেলা ভার। বলে, --- সকল পুরুষেরেই একটা অবদমিত যৌনাকাঙ্ক্ষা থাকে। লেখকেরও ছিল। লোকটা মিচকে। ডুবেডুবে জল খেয়েছে কেউ ধরতে পারেনি। তিনদিক থেকে তিনরকমে উপভোগ করেছে অসহায় নারীকে। আমাকে নিয়ে লেখা উপন্যাসের নায়িকাকে অসহায় বলায় আপত্তি জানিয়েছি নীরবে। পাত্র সংখ্যা বাড়িয়ে দেওয়ায় প্রতিবাদ করেছি সোচ্চার। --- তিনরকম দেখলি কোথায়? বই য়ে আছে দুজন। আমার সহজ কথায় তাচ্ছিল্যভরা জবাব দিয়েছে বাংলা ভাষার বিদ্যার্থী কন্যা। বলেছে, লেখক বুড়োকে বাদ দিলে? নিজের কোলে ঝোল টেনেছে পাতার পর পাতা। পুরুষ লেখকরা নির্লজ্জ হয়। সুতো লুকোয় না ইচ্ছে করে। তৃতীয় পক্ষে লোকটা ঝাঁকি মেরে দেখেছে আর গিলেছে বন্দিনীর রূপযৌবন। হাড়গোড়ে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করল কিন্তু বিক্রমাদিত্য গল্পের শর্ত মানল না। পাড়াডাকের জেঠু ভ্রমর মিত্রর বয়স তখন ষাট। পিতৃতুল্য বটে। আর একজন আমার স্বামী পঁচিশবছর। অন্যজন যাত্রার পালা লিখত , নেতাগিরি করত পাড়ায়। চন্দ্রনাথ ব