পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

তৃতীয় ভুবনের রূপকথা রণবীর পুরকায়স্থ

ছবি
  রণবীর পুরকায়স্থ বি জনঘন গ্রামে খেলার আলো কখন কার ওপর ঘাপটি মেরে নেমে আসে, কেউ জানে না। লুকোচুরি আলোর অতকানো মেঘের তিতলি এখনও বনরাজিনীলা বাড়িতে সংগোপনে উচ্চারণের নাম। সকাল নয়টায় সপ্ততিপর বসুন্ধরা সরস্বতী মেঘের খেলা দেখতে দেখতে হাসেন মেঘ ও রৌদ্রের যাকে পাবি তাকে ছোঁ খেলার অভ্যাস তাঁর নিত্যদিনকার। মেঘলা হোক রোদেলা হোক, গ্রামের বেপথু মায়ামমতাকে রোধে কার সাধ্য! জরতী বসুন্ধরা গোপন দুঃখ নিয়েও অভ্যাস-প্রেরণার খেলায় মাতে এক দীর্ঘসূত্রী কণ্ঠবায়ু। মিথ্যা ঝগড়ার মহড়া দিতে ভাল লাগে সাতসকালে! সারাদিনের জন্য উথালি পাথালির মনকে একপেশে করে রাখা। পবনপদবি এই সময়টা বসুন্ধরার জন্য ছেড়ে দেন। কালভার্টের উপর বসে বসে সারণি প্রস্তুত করা। সবার আগে নিজেকে তিরস্কার। শুভবুদ্ধি নিয়ে নাড়াচাড়া। দুঃখিত হওয়া। তিতলি আলোর অপেক্ষায় থাকা। দিনের প্রথম আলো দিয়ে জীবনের ফাঁক ভরাট করা। ফাঁকির জায়গা নিয়ে প্রতিদিনের ঝগড়া – ঝগড়া খেলা। বসুন্ধরা ভাবেন স্বামী বড়ো বোকা! কিছুই বোঝে না। ভুল মহাশয়া ভুল। ভুল মন্ত্রে প্রতিদিন স্ত্রীকে নিরাময় দেন পবনপদবি। বলেন সময়ের চেয়ে বড়ো চিকিৎসক নেই। সময় সবাইকে রোগ-নিবৃত্তি দেয়। --- তোমাকে